সরিষা খৈল

70.00৳ 

Description

সরিষা খৈল সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক ও পরিবেশ বান্ধব এবং সেরা মানের জৈব সার।
উপকারিতা :
★ এই খৈল ব্যবহারের ফলে গাছ প্রয়োজনীয় ফসফরাসের জোগান পায়।
★ সরিষার খৈল ব্যবহার ফুল, ফল এবং গাছের সঠিক মাত্রায় বৃদ্ধিতে সহায়তা করে।
★ সরিষা খৈলে উদ্ভিদের জন্য প্রয়োজনীয় নাইট্রোজেন,পটাসিয়াম ও বিভিন্ন ম্যাক্রো ও মাইক্রো উপাদান বিদ্যমান থাকে।
★ সরিষার খৈল ব্যবহার ফুল, ফল এবং গাছের সঠিক মাত্রায় বৃদ্ধিতে সহায়তা করে।
★ সরিষার খৈল বিভিন্নভাবে ব্যবহার করা যায় মাটির সাথে মিশিয়ে এবং তরল জৈব সার হিসাবে।
★ প্রথমে একশ গ্রাম সরিষার খৈল নিবেন, একটু বেশী কম হলে সমস্যা নেই।
★ দেড় লিটারের একটি পাত্র/বোতলে এক লিটার পরিমান পরিস্কার পানি নিন এবং পানির মধ্যে সরিসার খৈল ভিজিয়ে দিন।
★ অন্তত এক সপ্তাহ, সর্বোচ্চ দশদিন এই মিশ্রনটি শুকনো এবং একটু ছায়া পড়ে এরকম জায়গায় রেখে দিন। পানিতে বাতাস চলাচল করতে পারে এরকমভাবে ঢাকনা/মুখ সামান্য খুলে রাখুন।
★ মিশ্রণটি প্রতিদিন অন্তত একবার ঝাকিয়ে/নেড়ে দিতে হবে।
★ এক সপ্তাহের মধ্যে দেখবেন একটা হলদে সোনালী রঙ হয়ে গেছে পানির এবং খৈল পঁচা অংশ নিচে জমে গেছে।
★ সাবধানে শুধু পানি টুকু ছেঁকে সংগ্রহ করুন এবং এর সাথে দেড়গুন পরিমান পরিস্কার পানি মিশিয়ে নিন।
★ এবার সন্ধ্যের সময় সাধারণভাবে গাছে যেভাবে পানি দেন, ওভাবেই এই পানিও দিয়ে দেবেন।
★ যাদের বেশী সার প্রয়োজন তারা প্রতি একশ গ্রামে এক লিটার হিসেবে পানি বাড়িয়ে নিবেন।
সতর্কতা :
★ খৈল পচানোর পরে ভীষণ দূর গন্ধ হবে তাই মাস্ক পরে নিবেন অথবা নাকে-মুখে কিছু পেঁচিয়ে নিবেন।
★ কোনোভাবেই সূর্যের আলোয় এই সার ব্যবহার করবেননা।
★ অনেকদিন থাকলে পিএইচ কমে মিশ্রণটি এসিটিক হয়ে যায়, চেস্টা করবেন একবারই ব্যবহার করার জন্য।
★ সার তৈরী প্রক্রিয়ায় কোনোভাবেই পাত্রের মুখ পুরোপুরি বন্ধ রাখবেন না ৷
★ মাসে নির্দিষ্টি বিরতিতে সর্বোচ্চ দু’বার ব্যবহার করতে পারেন ৷

×